অভিযানে নেতৃত্ব দেন তামাবিল হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. নাজমুল হক। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে তল্লাশির সময় পিকআপের ভেতর থেকে চারটি ভারতীয় মহিষ উদ্ধার করা হয়। জব্দ কৃত চারটি মহিষের আনুমানিক বাজারমূল্য মূল্য প্রায় ছয় লক্ষ টাকা। পিকআপটি জব্দ করা হয় এবং চালক কামাল হোসেন (২৫), পিতা নুরুল হক, গ্রাম হেমুদতপাড়া, জৈন্তাপুর, আটক করা হয়।
এবিষয়ে তামাবিল হাইওয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ,মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, আমাদের লক্ষ্য সর্বদা সীমান্ত চোরাচালান ও অবৈধ পণ্য প্রবেশ প্রতিরোধ করা। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পরিচালিত এ অভিযান প্রমাণ করে, হাইওয়ে পুলিশ সততা, পেশাদারিত্ব ও দায়িত্বের সঙ্গে দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত প্রস্তুত।
তিনি জানান, আটককৃত মহিষ ও পিকআপ জব্দ করা হয়েছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
হাইওয়ে থানার এই তৎপরতা শুধু সীমান্ত নিরাপত্তা নয়, সাধারণ জনগণের স্বার্থ রক্ষায়ও দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। স্থানীয়রা পুলিশের দ্রুত ও কার্যকর পদক্ষেপকে প্রশংসা করেছেন এবং মনে করেন, তথ্যভিত্তিক অভিযান অবৈধ পণ্য ও প্রাণী চোরাচালান রোধে সবচেয়ে কার্যকর।
Leave a Reply